Posts

We Bangladeshis rarely think about the security of our personal information in online

Image
  Bangladeshis have progressed technologically more than ever before. In a moving-forward world, Bangladeshis are also keeping pace. However, despite the increasing use of technology among ordinary people, very few think about the security of their personal information online. This is concerning.  Ordinary people still know very little about encryption; even if they do, they don't pay much attention to it. As a result, thousands of people are falling into the traps of online cybercriminals, and their personal information is being spread across some disreputable sites. Raising awareness about the online world and cybersecurity among people is essential to overcoming this situation. A few educated urban youths know this matter, and let's not start with the rural population.  I, too, never used to think about these matters, but now I do. Therefore, I suggest apps use strong encryption and not collect user data.    (1) Signal: Very few people in Bangladesh know abo...

আমরা বাংলাদেশীরা অনলাইনে নিজেদের ব্যাক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে খুব কমই ভাবি

Image
  বর্তমান সময়ে পূর্বের যেকোনো সময়ের চেয়ে বাংলাদেশের মানুষ প্রযুক্তিগত ভাবে এগিয়ে। এগিয়ে চলা পৃথিবীর সাথে সাথে বাংলাদেশের মানুষও তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে সাধারণ মানুষের মাঝে প্রযুক্তির ব্যাবহার বাড়লেও  অনলাইনে নিজেদের ব্যাক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে খুব কম মানুষই ভাবে। ব্যাপারটা আশংকাজনক। সাধারণ মানুষেরা এখনো অনেকেই এনক্রিপশন এর ব্যাপারে খুব কমই জানে। জানলেও খুব একটা পাত্তা দেয় না। যার কারণে অনলাইনে সাইবার অপরাধীদের ফাঁদে পরছে হাজার হাজার মানুষ। তাদের নানা ব্যাক্তিগত তথ্য ছড়িয়ে যাচ্ছে কিছু নিকৃষ্ট সাইটে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য মানুষের মাঝে অনলাইন জগত ও সাইবার নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতনতা জরুরী। শিক্ষিত শহুরে তরুণদের খুবই অল্প সংখ্যক এই ব্যাপারে সচেতন। আর গ্রামের মানুষের কথা না হয় বাদই দিলাম। আমি নিজেও এক কালে এসব নিয়ে ভাবতাম না। তবে এখন ভাবি। তাই সবার উদ্দ্যেশ্যে এমন কিছু এপ সাজেস্ট করবো, যেগুলো শক্তিশালী এনক্রিপশন ফলো করে আর ব্যাবহারকারীর থেকে তথ্য নেয় না। (১) সিগনাল (Signal): বাংলাদেশের খুব কম সংখ্যক মানুষই এই এপটার ব্যাপারে জানে। তবে বর্তমান সময়ে আমার দেখা সব চেয়ে শক্...

ঈদ মোবারাক

Image
  অবশেষে আনন্দের সুবাতাস নিয়ে আগমন হলো ঈদের। সবাইকে ঈদ মোবারাক। ঈদ সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ, সুখ ও সমৃদ্ধি – এই দোয়াই করি। ঈদ আল্লাহ প্রদত্ত এক নেয়ামত মুসলিম উম্মাহের জন্য। তাই ঈদের আনন্দ উপভোগ করা উচিৎ ইসলামি শরিয়াহ এর গন্ডির মধ্যে থেকে। বিজাতীয় সংস্কৃতির মধ্য দিয়ে আল্লাহ প্রদত্ত এই উৎসবকে উৎযাপন করা মোটেই কাম্য নয়। আলহামদুলিল্লাহ, আমাদের বর্তমান তরুণ প্রজন্মের একটি বড় অংশের মাঝেই দ্বীন বিষয়ক সচেতনতা আছে। আগে ঈদের আগের রাত থেকে ঈদ পরবর্তী কয়েকদিন চারদিকে শুধু বাজি-পটকা ফাটানোর আওয়াজ সোনা যেতো। বড় বড় সাউন্ডবক্স লাগিয়ে সেখানে হিন্দি গান লাগিয়ে নাঁচানাঁচি করতো তরুণরা। তবে আলহামদুলিল্লাহ, সেই দিন চলে গেছে। এবার আর সাউন্ডবক্সে হিন্দি গান লাগিয়ে নাঁচানাঁচির কোনো আয়োজন চোখে পড়লো না। তেমন বাজি-পটকাও ফাটানো হচ্ছে না আলহামদুলিল্লাহ। তবে এসব একেবারে যে হচ্ছে না তা নয়, অনেক যায়গায়ই দ্বীন বিষয়ে অজ্ঞ মানুষজন দ্বারা এসব নাফরমানি কাজ হচ্ছে। আল্লাহ যাতে তাদেরকে হেদায়াত দেন। আর আমাদের সাধারণ মুসলিমদেরও দায়িত্ব এসব দ্বীন থেকে গাফেল মানুষগুলোকে কাছে টেনে নিয়ে তাদেরকে সুন্দর সুমিষ্ট ভাষায় নসিহ...

সকল প্রসংসা সেই মহান রবের জন্য

Image
আলহামদুলিল্লাহ, অবশেষে আল্লাহর রহমতে আমি ধীরে ধীরে এই ভয়ানক যন্ত্রনাদায়ক কষ্টকর অসুস্থতা থেকে ধীরে ধীরে সুস্থতার দিকে আগাচ্ছি, আলহামদুলিল্লাহ। হে আমার রব, আপনি আমাকে এই ভয়ানক কষ্টকর অসুস্থতা থেকে মুক্তি দিন। আমাকে সুস্থ করুন। আমি কথা দিচ্ছি মালিক, আপনার এই বান্দা আর কোনোদিন আপনার অবাধ্য হবে না। আপনার এই বান্দা আর কোনোদিন কোনো গুনাহে লিপ্ত হবে না। আপনার বান্দা আর কোনোদিন আপনার দেয়া সীমারেখার বাইরে যাবে না, ইনশাল্লাহ। এখন থেকে আমি সব জাহেলিয়াত পরিত্যাগ করে পরিপূর্ণরূপে দ্বীন ইসলামে প্রবেশ করলাম। দ্বীনই আমার সব এখন থেকে। বাঁচলে দ্বীনের জন্য বাঁচবো, মরলে দ্বীনের জন্য মরবো। আল্লাহর জমিনে আল্লাহর আইন বাস্তবায়নই জীবনের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হিসেবে গ্রহণ করলাম। আমার পুরো জীবনের মূল উদ্দেশ্য হবে আল্লাহর দ্বীন এর প্রচার-পসার ও প্রতিষ্ঠা। আমার সন্তানদেরও আমি দ্বীনের পথে রাখবো। ইনশাল্লাহ, আমার দেখানো পথেই তারা হাটবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম। ইনশাল্লাহ, আপনার এই বান্দা আপনাকে দেয়া প্রতিটা ওয়াদা পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পালন করবে।

সংকোচ

Image
আমার ভেতর অনেক কথাই থাকে যা আমি প্রকাশ করতে চাই। তবে কোনো এক অদৃশ্য বাঁধা আমাকে আটকে দেয়। কোনো এক অদৃশ্য সংকোচ বোধ , অদৃশ্য এক ভয়ের কালো হাত আমার মুখকে ধরে চেপে। তাই তো হাজারো কথা হারিয়ে যায় ব্যাক-স্পেস এর চাপে। হাজারো চিন্তা-হাজারো ভাব কখনো আর অন্য মানব হৃদয়ে পৌছতে পারে না। সেগুলো মনের অন্ধকার কারাগারে ছুটোছুটি করে মুক্তির আশায় তবে মুক্তি আদৌ হবে কিনা জানা নেই তাদের। হয়তো হারিয়ে যাওয়াই তাদের নিয়তি।

রবের তৈরি দুনিয়া

Image
  দুনিয়ার দিকে তাকিয়ে দেখো বন্ধু , রবের তৈরি এই দুনিয়া কতো সুন্দর। তাই সব অসুন্দর ও কদর্যতাকে ঝেঁড়ে ফেলো , সুন্দর আর প্রশান্তিকে আঁকড়ে ধরো। জেনে রেখো , সুন্দরই তোমাকে মানুষ করবে , সুন্দরই তোমার ভেতরকার মানুষটাকে বের করে আনবে। আর অসুন্দর তোমাকে বানাবে হায়ওয়ান-জানোয়ার।

বাংলাদেশী আর ভারতীয়রা মিলে ফেসবুক আর টুইটারকে ভাঁগাড় বানিয়ে ফেলেছে

Image
  বাংলাদেশী আর ভারতীয়রা হলো দুনিয়ার সবচেয়ে নোংরা ও কদর্য জাতি। এদের মাঝে সৌন্দর্যবোধ বলতে কিছুই নেই। কারণ এদের বড় একটা অংশই মূর্খ ও সার্টিফিকেটধারী অশিক্ষিত। প্রকৃত জ্ঞানী ও সৌন্দর্যবোধের অধিকারী মানুষ এদের মাঝে খুব কমই আছে। মূলত মূর্খদের সংখ্যাধিক্য থাকাতে উভয় জাতির মাঝেই কদর্যতা বেশি। এই কদর্যতা সমাজ ও পরিবেশকে কলুষিত করার পাশাপাশি এখন স্যোশাল মিডিয়া সহ পুরো অনলাইন জগতকেই গ্রাস করেছে। আমার অনলাইন জগতে আগমন ফেসবুক দিয়ে ২০১২ সালে। সে সময় ফেসবুক চালানোর একমাত্র মাধ্যম ছিলো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ। ইন্টারনেট ও তেমন সহজলভ্য ছিলো না। ব্রডব্যান্ড কানেকশন শুধু অফিসগুলোতে থাকতো, তাও সীমিত। ব্যাক্তিগত ভাবে মানুষ শুধু মাত্র মডেম দিয়ে নেট চালাতো। সে সময়ে মূলত ফেসবুকে মোটামুটি রুচিশীল মানুষেরাই থাকতো। তবে যখনই এন্ড্রয়েড ফোন সহজলভ্য হয়ে যায় ও ফোনে ইন্টারনেট চালানোর শুরু হয়, ঠিক তখনই থেকেই সমস্যার শুরু হয়। এক দিকে যেমন মার্জিত ও রুচিশীল মানুষেরা ইন্টারনেট চালানোর সুযোগ পায়, অন্যদিকে কদর্য মন-মানসিকতার রুচিহীন মানুষ দ্বারা ফেসবুক ভরে যায়। বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ফিল্ড লেভেলের নেতাকর্মীরা বা...